দু’জনের সু’সম্পর্কের একটি সামাজিক বিয়ে বন্ধন জোর করে তালাকে পরিনতের অভিযোগ

নিজস্ব প্রতিবেদন।

দু’জনের সু’সম্পর্কের মধ্য দিয়ে একটি সামাজিক বন্ধন বিয়ে, ভেঙ্গে দেওয়ার জন্য জোর করে তালাকে পরিনত করার অভিযোগ মেয়ের মা ও বাবার বিরুদ্ধে। মোহাম্মদ দীল জানান,আমার জন্মস্থান ভোলা জেলার সদর উপজেলার উত্তর দিঘলদী ৫নং ওয়ার্ডে। আমার স্ত্রীর নাম মোছাঃ মেঘলা আক্তার তাহার জন্মস্থান বগুরা জেলার কাহালু বোরতা গ্রামে,তার পিতার নাম-মোঃ মিলন ও মায়ের নাম মোছাঃ জেছমিন,মেঘলা আক্তারের সাথে আমার কোন এক মাধ্যমে পরিচয় হয়, পরে দুজনেই সম্পর্কে জরিয়ে পরি। দীর্ঘদিন সম্পর্ক করার পর উভয়ের ফ্যামিলির সম্মতিতে বগুরায় আমার শশুরাল অর্থাৎ আমার স্ত্রী মেঘলার পিত্রালয়ে আমাদের বিবাহ সম্পন্ন হয়। বিয়ের কিছুদিন পর আমার স্ত্রী মেঘলার আক্তারের সাথে পরামর্শ করে তাকে ভোলায় আমার বাড়ীতে নিয়ে আসি।আমাদের দুজনের দাম্পত্য জীবন সুখে শান্তিতে কাটতে থাকে। এরই মধ্যে মেঘলার বাবা-মা ভোলায় আমাদের বাড়ীতে মেঘলাকে দেখতে আসে। তাদেরকে আমরা সামাজিক ভাবে পর্যাপ্ত মেহমান ধারী করেছি,তাদের সাথে আমরা কোন প্রকার ত্রুটি করি নাই। এক পর্যায় তারা আমাকে ও আমার স্ত্রী মেঘলাকে তাদের দেশে বেড়াতে যেতে প্রস্তাব করে। আমরা তাদের কথায় একমত হইয়া বগুরা আমার শশুর বাড়ীতে আমার স্ত্রীসহ তাদের সাথে বেড়াতে যাই। সেখানে যাওয়ার পর তাদের মটিভ চেন্জ হয়ে যায়। কোন কারন ছাড়াই তারা আমাকে আমার স্ত্রী মেঘলাকে তালাক দিতে বলে,তাদের এরকম কথা শুনে আমিও আমার স্ত্রী মেঘলা অভাক। ঠিক তখনই তাদের এলাকার কিছু ক্যাডার এসে আমাকে অপমান করে জোরপুর্বক আমার স্ত্রীকে তালাক দিতে আমাকে বাদ্ধ করে। আমি তাদের ভয়ে কোন উপায় না পেয়ে তালাক নামায় সই করে কোন রকম জান নিয়ে পালিয়ে এসে প্রানে বেচে যাই। মোহাম্মদ দীল আরো জানান,তারা আমার সাথে প্রতারনা করেছে। আমি আমার স্ত্রীকে তালাক দেই নাই,তাকে আমি অনেক বেসি ভাল বাসি সেও আমাকে ভাল বাসে। ফ্যামিলির বিভিন্ন চাপে পরে সে এখন কোন কথাই বলছে না। আমি সাংবাদিক ভাইদেরসহ দেশের সকলকে সাক্ষি রেখে বলছি,আমার ভাল বাসার মানুষ আমার স্ত্রীকে যদি না পাই তাহলে যে কোন সময় আমার জীবনে বড় ধরনের দূর্ঘটনা ঘটে যেতে পারে। আর এ জন্য দায়ী থাকবে আমার শশুর ও শাশুরী অর্থাৎ আমার স্ত্রী মেঘলার বাবা মোঃ মিলন ও তার মা মোসাঃ জেছমিন। আমি সবার সহযোগিতা কামনা করছি দয়া করে আমাকে বাচান।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *