
হবিগঞ্জ জেলা প্রতিনিধিঃ
হবিগঞ্জ জেলার চুনারুঘাট ও মাধবপুর উপজেলার লস্করপুর ভ্যালীর পাহাড়ি ব্যাষ্টিত্য অঞ্চলের প্রায় ১৫ হাজার ৭০৩.২৪ হেক্টর জমিতে ৩০টি ফ্যাক্টরিযুক্ত চা-বাগান রয়েছে। এছাড়া প্রায় ২৪টি চা বাগানের প্রায় প্রতি হেক্টর জমিতে ২২০০-২৫০০ কেজি চা পাতা উৎপাদন হয়ে আসছে।
চা বাগানের বৈরী আবহাওয়া ও শ্রমিক আন্দোলনের কারনে প্রভাব পড়েছে । এতে করে চা-বাগানের বিভিন্ন ছড়া থেকে বালু উত্তোলন করায় চা উৎপাদন কমেছে বলে জানা গেছে। এ নিয়ে বাগান কর্তৃপক্ষ দুশ্চিন্তায় রয়েছে।
জানা গেছে, অত্র ভ্যালির বাগানগুলোতে বৈরী আবহাওয়া ও শ্রমিক আন্দোলনের কারণে চা পাতার উৎপাদন ৩০ লাখ কেজি কমে গেছে। ২০২২ সালে এ ভ্যালির ২৪টি বাগানে ১ কোটি ১ লাখ ৬৬ হাজার ৭৭ কেজি চা পাতা উৎপাদন হয়েছে। ২০২১ সালে এই বাগানে চা পাতা উৎপাদন হয়েছিল ১ কোটি ৩২ লাখ ৫১১ কেজি। সে হিসেবে এ বছর ৩০ লাখ ৩৫ হাজার কেজি বা ২২ দশমিক ৯৯ শতাংশ উৎপাদন কমেছে।
২০২২ সালের শুরুর দিকে বাগানগুলো খরার কবলে পড়ে ও আগস্ট মাসে ছিল ২০ দিনের শ্রমিক অবরোধ। এছাড়া চায়ের গাছে আক্রমণ করে ‘রেড স্পাইডার’ ও ‘হেলোফিলিটস মশা’। এসব কারণে উৎপাদন কমে গেছে।
চুনারুঘাটের দেউন্দি চা-বাগানের উর্ধতন ব্যবস্থাপক জনাব মোঃ রিয়াজ উদ্দিন বলেন, গত বছর শ্রমিক অবরোধের কারণে সবচেয়ে বেশি ক্ষতি হয়েছে। এছাড়া বৈরী আবহাওয়া ও নানা রোগের আক্রমণের ফলে চা শিল্প এখন খারাপ সময় অতিবাহিত করছে।
এদিকে লস্করপুর চা বাগানের ব্যাবস্থাপক জনাব মোঃ তারিফ আহমেদ বলেন, জুন থেকে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত চার মাসে বাগানে ৬০ শতাংশ চা পাতা উৎপাদন হয়। কিন্তু এ সময়ের ভেতরে শ্রমিকরা ২০ দিন কাজ না করায় ২০ শতাংশ চা পাতার উৎপাদন কমে যায়।
উৎপাদন কম হওয়ার কারনে খারাপ সময় পার করছে লস্করপুর ভ্যালীর চা শিল্প।
হবিগঞ্জ জেলা প্রতিনিধিঃ
হবিগঞ্জ জেলার চুনারুঘাট ও মাধবপুর উপজেলার লস্করপুর ভ্যালীর পাহাড়ি ব্যাষ্টিত্য অঞ্চলের প্রায় ১৫ হাজার ৭০৩.২৪ হেক্টর জমিতে ৩০টি ফ্যাক্টরিযুক্ত চা-বাগান রয়েছে। এছাড়া প্রায় ২৪টি চা বাগানের প্রায় প্রতি হেক্টর জমিতে ২২০০-২৫০০ কেজি চা পাতা উৎপাদন হয়ে আসছে।
চা বাগানের বৈরী আবহাওয়া ও শ্রমিক আন্দোলনের কারনে প্রভাব পড়েছে । এতে করে চা-বাগানের বিভিন্ন ছড়া থেকে বালু উত্তোলন করায় চা উৎপাদন কমেছে বলে জানা গেছে। এ নিয়ে বাগান কর্তৃপক্ষ দুশ্চিন্তায় রয়েছে।
জানা গেছে, অত্র ভ্যালির বাগানগুলোতে বৈরী আবহাওয়া ও শ্রমিক আন্দোলনের কারণে চা পাতার উৎপাদন ৩০ লাখ কেজি কমে গেছে। ২০২২ সালে এ ভ্যালির ২৪টি বাগানে ১ কোটি ১ লাখ ৬৬ হাজার ৭৭ কেজি চা পাতা উৎপাদন হয়েছে। ২০২১ সালে এই বাগানে চা পাতা উৎপাদন হয়েছিল ১ কোটি ৩২ লাখ ৫১১ কেজি। সে হিসেবে এ বছর ৩০ লাখ ৩৫ হাজার কেজি বা ২২ দশমিক ৯৯ শতাংশ উৎপাদন কমেছে।
২০২২ সালের শুরুর দিকে বাগানগুলো খরার কবলে পড়ে ও আগস্ট মাসে ছিল ২০ দিনের শ্রমিক অবরোধ। এছাড়া চায়ের গাছে আক্রমণ করে ‘রেড স্পাইডার’ ও ‘হেলোফিলিটস মশা’। এসব কারণে উৎপাদন কমে গেছে।
চুনারুঘাটের দেউন্দি চা-বাগানের উর্ধতন ব্যবস্থাপক জনাব মোঃ রিয়াজ উদ্দিন বলেন, গত বছর শ্রমিক অবরোধের কারণে সবচেয়ে বেশি ক্ষতি হয়েছে। এছাড়া বৈরী আবহাওয়া ও নানা রোগের আক্রমণের ফলে চা শিল্প এখন খারাপ সময় অতিবাহিত করছে।
এদিকে লস্করপুর চা বাগানের ব্যাবস্থাপক জনাব মোঃ তারিফ আহমেদ বলেন, জুন থেকে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত চার মাসে বাগানে ৬০ শতাংশ চা পাতা উৎপাদন হয়। কিন্তু এ সময়ের ভেতরে শ্রমিকরা ২০ দিন কাজ না করায় ২০ শতাংশ চা পাতার উৎপাদন কমে যায়।