
ভোলা প্রতিনিধি।
গত এক মাস যাবৎ ভয়াবহ লোডশেডিংয়ের কবলে পড়ে প্রচন্ড দাবদাহে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে জনজীবন। দিনে ও রাতে ১০ থেকে ১৫ বার বিদ্যুৎ যাওয়া-আসা করায় বিপাকে পড়েছে এসএসসি, দাখিল ও এইচএসসি পরীক্ষার্থী ও সাধারণ মানুষ। প্রচন্ড দাপদাহে ক্ষোভে ফুঁসে উঠেছে সর্বস্তরের মানুষ।
তীব্র গরম আর টানা লোডশেডিংএ জনজীবন অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছে। চাহিদার তুলনায় সরবরাহ অর্ধেক থাকায় এ পরিস্থি সৃষ্টি হয়েছে বলে স্থানীয় বিদ্যুৎ অফিস জানাচ্ছে।
গ্রাহকদের নিরবিচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহ নিশ্চিত করতে প্রতিদিন বিদ্যুতের চাহিদা ১৪ থেকে ১৫ মেগাওয়াট। কিন্তু পাওয়া যায় ৮ থেকে ১০ মেগাওয়াট; যা চাহিদার তুলনায় প্রায় অর্ধেক। সন্ধ্যার শুরুতে সব জায়গায় একসাথে বিদ্যুতের ব্যবহার শুরু হয়। ফলে বাধ্য হয়ে সমন্বয় করে লোডশেডিং করতে হচ্ছে বলে জানায় ভোলা পল্লী বিদ্যুৎ ডিজিএম বলেছেন লোড সিটিং পারার সম্ভাবনা আরো বেশি
দীর্ঘ সময় পর পর বিদ্যুৎ আসা-যাওয়ার কারণে ফ্রিজে রাখা খাদ্য নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। গরমের সাথে পাল্লা দিয়ে লোডশেডিং করা হচ্ছে। এসএসসি পরীক্ষার মধ্যে ঘন্টায় ঘন্টায় বিদ্যুতের আসা যাওয়ায় ছেলে মেয়েদের লেখাপড়ায় দারুন ক্ষতি হয়েছে