
নিজস্ব প্রতিবেদনঃ
ভোলার দৌলতখান উপজেলার সৈয়দপুর ২নং ওয়ার্ডে শ্বশুর ও পুত্রবধূর সাথে পরকীয়ার কুৎসা রটিয়ে ফায়দা হাসিলের অভিযোগ।
মোঃ সবুজ অভিযোগ করে জানান, আমার বৃদ্ধ পিতা আব্দুর রশিদ (৬৭) তার সাথে আমার স্ত্রী মুন্নি (২৩)কে জড়িয়ে এলাকার কিছু কুচক্রী স্বার্থবাজ, ধান্দাবাজ, আমাদের সম্মানহানি এবং অর্থদন্ডি করার জন্য উঠে পরে লেগেছে।
ঠিক তখনি সাংবাদিক ভাইয়েরকে উক্ত মিথ্যা তথ্য দিয়ে আমাদের বিরুদ্ধে অনলাইন পত্রিকাসহ সোস্যাল মিডিয়ায় আমার বৃদ্ধ পিতা আমার স্ত্রীকে দিয়ে কুরুচি পুর্ন লেখা পোষ্ট করে এতে সমাজে আমাদের সম্মান হানী হয়।
আমি উক্ত কুরুচি পুর্ন পোষ্ট এর প্রতি তীব্র নিন্ধা ধিক্কার জানাই।
গত ৪এপ্রিল ২০২২ইং তারিখে সাংবাদিকরা আমাদের বাসায় আসার পর বিভিন্ন নাম্বারে আমাদের কাজ থেকে মোটা অংকের চাদা দাবী করেন।
তারা বলেন টাকা তাদেরকে না দিলে এলাকায় আমাদেরকে থাকতে দিবেনা।
সবুজ আরো জানান, আমার বড় চাচা মোঃ মোতাহার মিয়া আগামী ইউপি সদস্য পদে নির্বাচন করার আশা ব্যক্ত করের। এসুভাধে তারা আমার চাচার নির্বাচনকে ভানচাল করার জন্য তার প্রতিদদ্ধি যারা হবেন তারাই আগ থেকে তার সাথে বিরোধ করেন এবং আমাদেরকে ও ছার দেয়নি তারা।
আমার চাচার সাথে বিরোধ করে তারা আমাদের ও সম্মানহানীর চেষ্টা করেন।
এদিকে এলাকাবাসী জানান, আব্দুর রশিদ ভালো একজন মানুষ (৬৭)বছর বয়স তার সর্বসময় ধার্মিকতা অবলম্বন করে থাকেন তিনি।
তাঁর মেয়েদের মত পুত্রবধুর সাথে কুৎসা রটিয়ে যারা ফায়দা হাসিল করতে চায় তারা আসলেই সমাজের ভালো মানুষ হতে পারে না আমরা উক্ত ঘটনার নিন্ধা জানাই।
অপরদিকে সবুজ জানান, আমি আমার স্ত্রী মুন্নিকে দিয়ে কুৎসা রটনাকারীদের চিহ্নিত করে তাদের বিরুদ্ধে আদালতে মানহানির মামলা করার প্রস্ততি নিচ্ছি আগামী সপ্তাহে তাদের বিরুদ্ধে মামলা করবো।
তার আগে আমি এলাকার গণ্যমান্যসহ ও স্থানীয় এমপি আলহাজ্ব আলী আজম মুকুল এর কাছে তাদের বিরুদ্ধে তদন্ত পূর্বক বিচার দাবী করি।