
নিজস্ব প্রতিবেদকঃ
ভোলা চরফ্যাসন উপজেলা শশীভূষণ থানাধীন রসুলপুর ইউনিয়ন ৩ নং ওয়ার্ড মৃত জীবন আলীর ছেলে মোঃ আশরাফ আলী অভিযোগ করে বলেন আমার দাদা নুর মোহাম্মদ ১৬০ নং আর এস খতিয়ানের ৬৭৯,৬৮০,৬৮১ নং দাগেল ৪ একর ৮৭ শতাংশ জমির মালীক ছিলেন,পরবর্তীতে ডিয়ারা ৪১৫ নং খতিয়ানে মাত্র ৩ একর ৯ শতাংশ জমি রেকর্ড হয় বাকী জমির কোন হদিস পাওয়া যায়নি,দাদা নুর মোহাম্মদ মারা যাওয়ার পরে ৩ ছেলে ১ মেয়ে ও স্ত্রীর মাঝে হিস্যা অনুযায়ী জমি ভাগ বাটোয়ারা করা হয়,সেখান থেকে আমার বাবা মৃত জীবন আলী ৮৩ শতাংশ জমির মালীক হলে ও আমরা ওয়ারিশগণ ভোগ দখলে রয়েছি মাত্র ১০ শতাংশ বাকি ৭৩ শতাংশ জমির হদিস না পাওয়ায় আমার বড় চাচাতো ভাই শাহাদাত হোসেন সাধু কন্ট্রাক্টরকে অবগত করি এবং আমাদের জমি বুজ দেওয়ার জন্য বললে তিনি আমাদেরকে বলেন আমার বাবা জমি বিক্রি করে দিয়েছে,বিক্রিকৃত জমির দলিল দেখতে চাইলে তারা নয় ছয় করে আমাদেরকে ঘুরাতে থাকেন,এবং ভিবিন্ন ভাবে আমাদের কে হুমকি দিতে থাকেন,আমরা কোন উপায় না পেয়ে আদালতে মামলা করি, মহামান্য আদালত মামলাটি আমলে নিয়ে সমাধান না হওয়া পর্যন্ত সকলকে স্ব স্ব অবস্থানে থাকার নির্দেশ দিয়ে অস্থায়ী নিষেধাজ্ঞা জারি করেন।কিন্তু প্রভাবশালী কালাম ও মন্নান আদালতের নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে বাড়ির গাছ, মাটি কাটা,নলকূপ বসানো সহ বাড়িতে সকল প্রকার কাজ করে যাচ্ছেন।
এবিষয়ে অভিযুক্ত কালাম বলেন,মামলার নোটিশ পাওয়ার পরে কোন কাজ করিনি তবে নোটিশের আগে আমার ভাই মন্নান কিছু মাটি কেটেছে এবং আমি একটি নলকূপ বসিয়েছি বাড়িতে আর কোন কাজ করানো হয়নি।