নিজস্ব প্রতিবেদন।
ভোলা জেলার ইতিহাসে উত্তর জয়নগর ইউনিয়নের সফল ও জনপ্রিয় ২ বারের চেয়ারম্যান মোঃ ইয়াছিন লিটন।
তিনি ভোলা জেলার দৌলতখান উপজেলার একটি সম্ভ্রান্ত পরিবারের সন্তান।
আওয়ামী লীগের প্রবীণ নেতা ভোলা-১ আসনের সাংসদ ও বাংলাদেশ সরকারের সাবেক শিল্প ও বাণিজ্য মন্ত্রী আলহাজ্ব তোফায়েল আহমদের কনিষ্ঠ ও ভোলা ২ আসন অর্থাৎ দৌলতখান ও বোরহানউদ্দিনের সংসদ সদস্য আলহাজ্ব আলী আজম মুকুল এমপির আস্থা বাজন ইয়াছিন লিটন।
স্থানীয়রা জানান,ইয়াছিন লিটন চেয়ারম্যান হওয়ার আগে ও চেয়ারম্যান হয়ে এবং বর্তমানে চেয়ারম্যান না থেকেও সাধারণ মানুষের প্রত্যাশা পূরণে নিরন্তর কাজ করে যাচ্ছেন। বিশেষ করে ইয়াছিন লিটন তাঁর পরিশ্রম, সাহস, ইচ্ছাশক্তি, একাগ্রতা আর প্রতিভার সমন্বয়ে সাধারণ মানুষের ভাগ্য উন্নয়নের জন্য, স্থানীয় সরকারের উন্নয়ন কর্মকান্ড সঠিক ও সুচারুভাবে বাস্তবায়নের জন্য সর্বোপরি শেখ হাসিনার ডিজিটাল বাংলাদেশের যে স্বপ্ন রয়েছে সেই স্বপ্ন বাস্তবায়নের জন্য এবং গত নির্বাচনে নৌকা প্রতীকের জয়লাভের জন্য অক্লান্ত পরিশ্রম করে যাচ্ছেন তিনি।
ইয়াছিন লিটন সকলের সহযোগিতা পাচ্ছেন এবং সহযোগিতার আশা ব্যক্ত করে তিনি চলেছেন। দু'বার উত্তর জয়নগর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান হিসেবে সফলতা পাওয়ায় তিনি উত্তর জয়নগর ইউনিয়নে সর্বত্র সম্মানিত হচ্ছেন। তারুণ্যের প্রতীক এ ব্যক্তি তাঁর বয়স ও অভিজ্ঞতা দুটিকেই হার মানিয়েছেন। তাঁর কর্মকান্ডে মনে হয় তিনি নবীন নয়। তিনি অনেক প্রবীণ। তার অভিজ্ঞতা রয়েছে অনেক।
এসকল সফল মানুষের পেছনে আছে কিছু গল্প, তা অনেকটা রূপকথার মতো। আর সে সব গল্প থেকে মানুষ খুঁজে নেয় স্বপ্ন দেখার সম্বল ও এগিয়ে যাওয়ার জন্য নতুন প্রেরণা।
আমরা এলাকাবাসী আশা করি ইয়াছিন লিটন দৌলতখান উপজেলার চেয়ারম্যান হিসাবে দায়িত্ব পেলে উল্লেখযোগ্য উন্নয়নে অগ্রণী ভূমিকা রাখবেন। বিগত দিনে তিনি সাধারণ মানুষের আস্থা অর্জনে সক্ষম হয়েছেন । এলাকার হতদরিদ্র মানুষের উন্নয়নে তাঁর নিরন্তর প্রয়াস সব মহলেই প্রশংসা কুঁড়িয়েছেন। রাস্তা ঘাটের উন্নয়ন, শিক্ষা ও স্বাস্থ্য সেবায় বিশেষ অবদান ও সামাজিক উন্নয়নসহ বিভিন্ন প্রকল্পের বাস্তবায়নে দায়িত্বশীলতার পরিচয় দিয়ে এলাকার মুখ উজ্জ্বল করেছেন তিনি। তার সাথে দলের ভাবমূর্তির উন্নয়ন হয়েছে। দৌলতখান উপজেলার আলোকিত মুখ হিসেবে পরিচিত এই ইয়াছিন লিটন।
এ মানুষটি নিজের সাফল্যের কারণে বিভিন্ন সংগঠন কর্তৃক নানা ভাবে প্রশংসিতও হয়েছেন। মসজিদ, মাদ্রাসা, স্কুল-কলেজ ও বিভিন্ন সামাজিক সাংস্কৃতিক সংগঠণের অন্যতম পৃষ্ঠপোষক সমাজসেবী হিসেবে পরিচিতি লাভ করেছেন তিনি।
ব্যক্তি জীবনে তিনি অত্যান্ত নম্র, ভদ্র, সদাহাস্যোজ্জ্বল ও সাদা মনের মানুষ। তাঁর মাঝে নেই কোন অহংকার । নিরহংকারী এই মানুষটি দলমত নির্বিশেষে আজ সকলের কাছে প্রিয় ব্যাক্তি ।
গত ইউনিয়ন নির্বাচনের সময় সাধারন মানুষ তাকে ভাল বেসে বিপুল ভোটে চেয়ারম্যান নির্বাচিত করেন। সেই আস্থার প্রতিদানও দিচ্ছেন তিনি। কাজ করে যাচ্ছেন, দলের জন্য এবং খেটে খাওয়া সাধারণ মানুষের জন্য। কাজ করছেন নিজ দলের ও তোফায়েল আহমেদ ও আলহাজ্ব আলী আজম মুকুল এম.পির জন্য। কাজ করছেন নৌকার জন্য। সর্বোপরি কাজ করছেন সাধারণ মানুষের কল্যাণের জন্য। বয়সে তরুণ হলেও তিনি মনোবল হারাননি। এই সফল মানুষটি দলীয় নেতাকর্মী থেকে শুরুকরে প্রতিটি মানুষের বিপদ আপদে ছুটে যান। এলাকায় তিনি একজন সাদা মনের উদার মানসিকতার ও দানশীল মানুষ হিসেবে ইতিমধ্যে পরিচিতি লাভ করেছেন।
এলাকার সাধারণ মানুষেরা আরো বলেন, আমরা নেতা বা চেয়ারম্যান বুঝিনা। ইয়াছিন লিটন ভাই একজন ভাল মানুষ। তিনি একজন কর্মঠ ব্যক্তি। তিনি দৌলতখান উপজেলার চেয়ারম্যান পদে আমরা তাকেই চাই। তিনি উপজেলার চেয়ারম্যান থাকলে আমাদের তথা এলাকার উপকার হবে। আমাদের দু:খ দুর্দশায় তাঁকে সহজেই পাশে পাওয়া যায়।
তাই আমরা আসা করবো মাননীয় এমপি মহোদয়ের কাছে তিনি যেমন আমাদের অভিভাবক তেমনি ইয়াছিন লিটনকে আগামী দৌলতখান উপজেলার চেয়ারম্যান হিসাবে নমিনেশন দিয়ে আর একজন অভিভাবক আমাদেরকে উপহার দিবেন। তবেই আমরা আরো বেসি কৃতজ্ঞ থাকবো।
ইয়াছিন লিটন বলেন, আমি উত্তর জয়নগর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান হিসাবে দ্বায়িত্ব নেয়ার পর থেকে নিজেকে সাধারন মানুষের ভাগ্য উন্নয়নে উৎসর্গ করে দিয়েছি। আমি আমার নিজস্ব প্রচেষ্টায় তাদের ভাগ্য উন্নয়নে সবসময় তাদের পাশে থাকতে চাই। পাশাপাশি সাধারণ মানুষের ভাগ্য পরিবর্তনে নিজেকে জনগনের মাঝে বিলিয়ে দিতে প্রস্তুুত রয়েছি ইনশা'আল্লাহ।তাই আগামী উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে আমার প্রিয় অভিভাবক যদি আমাকে নির্বাচন করার সুযোগ করে দেয়। তাহলে অবশ্যই আমি জনগনের দোয়ায় ও ভাল বাসায় ইনশাআল্লাহ উপজেলার দায়িত্ব মহান রব্বুল আলামিন আমাকে দিবে। আর আমি নিজেকে বাকি জীবনটা মানুষের সেবায় উৎসর্গ করবো আল্লাহর ইচ্ছায়।