ভোলা প্রতিনিধি।
ভোলা সদর উপজেলার দক্ষিন দিঘলদী ইউনিয়ন ৪নং ওয়ার্ডের চকিদার জিলনের বিরুদ্ধে ৩১ আগষ্ট ০২৪ইং বিকাল ৪ টার সময় বালিয়া হাইস্কুলের সম্মুখে রাস্তায় উপরে স্থানীয় ভুক্তভোগি সাধারন জনতা এক মানববন্ধন করেন। তারা উক্ত মানববন্ধনের বক্তব্যে বলেন,সৈরাচার সরকার হাসিনার আমল থেকেই এই জিলন চকিদার দক্ষিণ দিঘলদী ইউনিয়ন ৪নং ওয়ার্ডে চকিদারের দায়িত্ব পালন করে আসছে। চেয়ারম্যান হিসাবে দায়িত্ব পালন করছেন ভোলা-১ আসনের এমপি তোফায়েল আহমদের ভাতিজা ইফতারুল হাসান স্বপন। চকিদার জিলন চেয়ারম্যান স্বপনের হয়ে এলাকায় নারী ও মেয়েদেরকে বিভিন্ন ভাবে যৌন হয়রানী করতেন,এলাকায় যে মেয়ে তার চৌখে পরতো তাকেই কৌশলে মিথ্যা অপবাদ দিয়ে চেয়ারম্যান বিচার করবে বলে জোর করে পরিষদে এনে চেয়ারম্যান সহ জিলন চকিদার ওই মেয়েদের ইজ্জত লুটে নিত। এ রকম শত শত এলাকার নিরীহ মেয়েদের ইজ্জত নিয়ে জীবন নষ্ট করেছে। জিলন চকিদার চেয়ারম্যানের নাম ভাঙ্গিয়ে এলাকায় কারনে অকারনে নিরীহ লোকদের ডেকে এনে মোটা অংকের চাঁদা দাবি করেন,তারা চকিদারের অপমানের ভয়ে বিভিন্ন সম্পদ বিক্রী অথবা সুধের উপর টাকা নিয়ে চকিদার জিলনকে দিত এতে তাদের সম্মান রক্ষা হত আর যারা তার দাবীকৃত চাদার টাকা দিতে অপারগতা স্বীকার করতো তাদেরকে তিনি বিভিন্নভাবে হেনস্তা করতো। তেতুলিয়া নদীতে যারা মাছ স্বীকার করে তাদের নাম লিষ্ট করে চকিদার জিলন মাসিক তাদের কাছ থেকে মাশরা আদায় করেন বয়স্ক ভাতা, বিধবা ভাতা,পুঙ্গ ভাতা,মাতৃত্বকালীন ভাতা,সরকার দেওয়া যত প্রকার ভাতা রয়েছে। সব গ্রহন কারীদের কাছ থেকে জোর করে মোটা অংকের চাদা আদায় করে নিয়েছেন। তার এলাকার মেম্বারকে কোন দিনই পাত্তা দেয়নি এই জিলন চকিদার। তারা আরো বলেন জিলন চকিদার অপকর্ম করে যত টাকা অপার্জন করেছে তার অর্ধেক চেয়ারম্যানকে ভাগ দিয়াছে। এই জন্য চেয়ারম্যান চকিদার জিলনকে সর্বোচ্ছ সহকারী চেয়ারম্যানের ক্ষমতা দিয়ে রেখেছেন। সর্বশেষ তারা বলে দুর্নীতিবাজ,চাঁদাবাজ,নারী লোভী, সন্ত্রাস ও ভুমিদস্যু জিলন চকিদারের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা করছি।