ভোলার জনপ্রিয় সফল চেয়ারম্যান ইফতারুল হাসান স্বপন,পুনরায় নৌকার প্রতীক প্রার্থী

ভোলার জনপ্রিয় সফল চেয়ারম্যান ইফতারুল হাসান স্বপন,পুনরায় নৌকার প্রতীক প্রার্থী

এম. সরোয়ার ভোলা।

ভোলা জেলার ইতিহাসে সফল ও জনপ্রিয় সদর উপজেলার দক্ষিণ দিঘলদী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান । আওয়ামী লীগের প্রবীণ নেতা ভোলা-১ আসনের সাংসদ ও বাংলাদেশ সরকারের বাণিজ্য মন্ত্রী আলহাজ্ব তোফায়েল আহমেদ এর আপন ভাইয়ের ছেলে ইফতারুল হাসান স্বপন।

স্থানীয়রা জানান, সাধারণ মানুষের প্রত্যাশা পূরণে নিরন্তর কাজ করে যাচ্ছেন তিনি। তাঁর পরিশ্রম, সাহস, ইচ্ছাশক্তি, একাগ্রতা আর প্রতিভার সমন্বয়ে সাধারণ মানুষের ভাগ্য উন্নয়নের জন্য, স্থানীয় সরকারের উন্নয়ন কর্মকান্ড সঠিক ও সুচারুভাবে বাস্তবায়নের জন্য সর্বোপরি শেখ হাসিনার ডিজিটাল বাংলাদেশের যে স্বপ্ন রয়েছে সেই স্বপ্ন বাস্তবায়নের জন্য এবং আগামী নির্বাচনে নৌকা প্রতীকের জয়লাভের জন্য অক্লান্ত পরিশ্রম করে যাচ্ছেন তিনি।

ইফতারুল হাসান স্বপন সকলের সহযোগিতা পাচ্ছেন এবং সহযোগিতার আশা ব্যক্ত করে চলেছেন। চেয়ারম্যান হিসেবে সফলতা পাওয়ায় তিনি দক্ষিণ দিঘলদী ইউনিয়নে সর্বত্র সম্মানিত হচ্ছেন। তারুণ্যের প্রতীক এ ব্যক্তি তাঁর বয়স ও অভিজ্ঞতা দুটিকেই হার মানিয়েছেন। তাঁর কর্মকান্ডে মনে হয় তিনি নবীন নয়। তিনি অনেক প্রবীণ। তার অভিজ্ঞতা রয়েছে অনেক।

এসকল সফল মানুষের পেছনে আছে কিছু গল্প, তা অনেকটা রূপকথার মতো। আর সে সব গল্প থেকে মানুষ খুঁজে নেয় স্বপ্ন দেখার সম্বল, এগিয়ে যাওয়ার জন্য নতুন প্রেরণা।

দক্ষিণ দিঘলদী ইউনিয়ন পরিষদের দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকেই উল্লেখযোগ্য উন্নয়নে অগ্রণী ভূমিকা রেখে সাধারণ মানুষের আস্থা অর্জনে সক্ষম হয়েছেন। এলাকার হতদরিদ্র মানুষের উন্নয়নে তাঁর নিরন্তর প্রয়াস সব মহলেই প্রশংসা কুঁড়িয়েছে। রাস্তা ঘাটের উন্নয়ন, শিক্ষা ও স্বাস্থ্য সেবায় বিশেষ অবদান, সামাজিক উন্নয়নসহ বিভিন্ন প্রকল্পের বাস্তবায়নে দায়িত্বশীলতার পরিচয় দিয়ে এলাকার মুখ উজ্জ্বল করেছেন। তার সাথে দলের ভাবমূর্তির উন্নয়ন হয়েছে। ভোলা সদর উপজেলার আলোকিত মুখ হিসেবে পরিচিত এ মানুষটি নিজের সাফল্যের কারণে বিভিন্ন সংগঠন কর্তৃক নানা ভাবে প্রশংসিতও হয়েছেন এবং পেয়েছেন অসংখ্য পুরস্কার। অসংখ্য মসজিদ, মাদ্রাসা, স্কুল-কলেজ ও বিভিন্ন সামাজিক সাংস্কৃতিক সংগঠণের অন্যতম পৃষ্ঠপোষক সমাজসেবী হিসেবে পরিচিতি লাভ করেছেন তিনি।

ব্যক্তি জীবনে তিনি অত্যান্ত নম্র, ভদ্র, সদাহাস্যোজ্জ্বল ও সাদা মনের মানুষ। তাঁর মাঝে কোন অহংকার নেই। নিরহংকারী এই মানুষটি দলমত নির্বিশেষে আজ সকলের কাছে প্রিয় ব্যাক্তি তিনি।

গত ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনের সময় অনেক প্রবীণ আ’লীগ নেতাকে পেছনে ফেলে তিনি বিনা প্রতিদন্দীতায় দক্ষিণ দিঘলদী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন। সেই আস্থার প্রতিদানও দিচ্ছেন তিনি। কাজ করে যাচ্ছেন, দলের জন্য এবং খেটে খাওয়া সাধারণ মানুষের জন্য। কাজ করছেন নিজ দলের ও তোফায়েল আহমেদ এম.পি’র জন্য। কাজ করছেন নৌকার জন্য। সর্বোপরি কাজ করছেন সাধারণ মানুষের কল্যাণের জন্য। বয়সে তরুণ হলেও তিনি মনোবল হারাননি। এই সফল মানুষটি দলীয় নেতাকর্মী থেকে শুরুকরে প্রতিটি মানুষের বিপদ আপদে ছুটে যান। এলাকায় তিনি একজন সাদা মনের উদার মানসিকতার ও দানশীল মানুষ হিসেবে ইতিমধ্যে পরিচিতি লাভ করেছেন।

এলাকার সাধারণ মানুষেরা বলেন, আমরা নেতা বা ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান বুঝিনা। ইফতারুল হাসান স্বপন একজন ভাল মানুষ। তিনি একজন কর্মঠ ব্যক্তি। তিনি চেয়ারম্যান পদে থাকলে আমাদের তথা এলাকার উপকার হবে। আমাদের দু:খ দুর্দশায় তাঁকে সহজেই পাশে পাওয়া যায়।
ইফতারুল হাসান স্বপন বলেন, এলাকাটি উপকূলীয় হওয়ায় দ্বায়িত্ব নেয়ার পর থেকে তাদের উন্নয়নে বেশী পরিশ্রম করতে হচ্ছে। আমি আমার নিজস্ব প্রচেষ্টায় তাদের ভাগ্য উন্নয়নে সবসময় তাদের পাশে থাকতে চাই। পাশাপাশি সাধারণ মানুষের ভাগ্য পরিবর্তনে নিজেকে জনগনের মাঝে বিলিয়ে দিতে প্রস্তুত রয়েছি।

পুনরায় আমি চেয়ারম্যান পদে নৌকার প্রতীক নিয়ে নির্বাচন করতেছি। আমার কর্মকান্ড দেখে আমার ইউনিয়নের সাধারন ভোটারগন তাদের মুল্যবান ভোট দিয়ে আমাকে আবারো চেয়ারম্যান নির্বাচিত করে তাহলে আমি তাদের কাছে
ওয়াদা বদ্ধ হব যে, আমার এত্র ইউনিয়নের অসম্পুর্ন কাজ সমাধান করে ইউনিয়নটিকে একটি ডিজিটাল ইউনিয়নে পরিনত করবো ইনশা’আল্লাহ।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *