ভোলার মানুষের আস্থার প্রতীক”আস্থা লাইফ ইন্সুইরেন্স ও একজন নাসিরউদ্দিন

ষ্টাফ রিপোর্টার।

জাতির দূর্যোগময় দিনগুলোতে মানুষ এখনো “বাংলাদেশ সেনাবাহিনী”কে আস্থাশীল ও নির্ভরযোগ্য মনে করে থাকেন। দেশের সকল ক্রান্তিময় পরিস্থিতিতে সেনাবাহিনীর সেবাকেই জাতি নিশ্চিন্তে সাদরে গ্রহন করতে কুন্ঠাবোধ করেননা । মহান স্বাধীনতা সংগ্রামে এই বাহিনী নিরলসভাবে অতন্দ্র প্রহরী হয়ে যুদ্ধে বিজয় ছিনিয়ে স্বাধীনতা অর্জন করেছিলো। সেই ধারাবাহিকতায় জনগনকে সেবা দিতে এই সেনাবাহিনী মানুষের জীবনমান আরো সমৃদ্ধ করতে এবার নিয়ে এলো আস্থা লাইফ ইন্সুইরেন্স। দেশে অসংখ্য ভূঁইফোড় ইন্সুইরেন্স কোম্পানিগুলো যেমূহুর্তে মানুষকে প্রতারনার ফাঁদে ফেলে সর্বোস্ব লুটে নিচ্ছে তেমনি এক ক্রান্তিলঘ্নে সেইসব প্রতারিত মানুষের জীবন-মানের গ্যারান্টি দিতে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর তত্ত্বাবধানে শুরু করা হয়েছে ” আস্থা লাইফ ইন্সুইরেন্স” নামক একটি জীবন মূখী কল্যানময় কার্যক্রম। সংস্থাটির কর্মকান্ড অল্প সময়ে শুরু হলেও মানুষের বিশ্বাস ও আস্থায় এটি এখন দেশময় ব্যাপক সুনাম অর্জন করতে সক্ষম হয়েছে।
সেই সুনামকে অক্ষুণ্ণ রাখতে উপকুলীয় জেলা ভোলায় সকলের পরিচিতমূখ সদা বিনয়ী সংগঠক অবসরপ্রাপ্ত সেনাকর্মী নাসিরউদ্দিন’র নেতৃত্বে “আস্থা লাইফ ইন্সুইরেন্স” কোম্পানি মানুষের মধ্যে ব্যাপক সাড়া জাগিয়েছেন। অতীতে যারা ভূয়া ইন্সুইরেন্সগুলোর দ্বারা ক্ষতির সম্মুখীন হয়েছেন,সেই অবহেলিত মানুষগুলো নাসিরউদ্দিনের নেতৃত্বাধীন আস্থা লাইফ ইন্সুইরেন্স কোম্পানীর উপর বিশ্বাস রেখে আবারো নতুন স্বপ্নের জাল বুনতে শুরু করেছেন।
এব্যারে আস্থা লাইফ ইন্সুইরেন্স কোম্পানীর ভোলা জেলার কর্ণধার নাসিরুদ্দিন গণমাধ্যমকে বলেন, মানুষ সেনাবাহিনীর মতো পবিত্র বাহিনী দ্বারা পরিচালিত সংগঠন আস্থা লাইফ ইন্সুইরেন্স কোম্পানীর উপর যে বিশ্বাস রেখে আমাদের দিকে ঝুঁকছেন, আমি ভোলার জনপদের মানুষের সেই বিশ্বাস ও আস্থার মর্যাদা ধরে রাখতে প্রানপন চেষ্টা চালিয়ে যাবো ইনশাআল্লাহ।
উল্লেখ্য, আস্থা লাইফ ইন্সুইরেন্স কোম্পানী বর্তমানে জেলা শহর ভোলার উকিল পাড়া বাসস্ট্যান্ডের সম্মুখে একটি ভবনে বৃহৎ পরিসরে তাদের কার্যক্রম শুরু করেছেন।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *