ভোলায় চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে প্রতিপক্ষ,  হাতপাখার চেয়ারম্যান প্রার্থীর ঝাড়ু মিছিলের নিন্দ্বা করলেন-মুনসুর

ভোলায় চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে প্রতিপক্ষ, হাতপাখার চেয়ারম্যান প্রার্থীর ঝাড়ু মিছিলের নিন্দ্বা করলেন-মুনসুর

ভোলা প্রতিনিধি।

ভোলা সদর উপজেলার ১২ নং উত্তর দিঘলদী ইউনিয়নের তৃতীয় বারের সফল চেয়ারম্যান লিয়াকত হোসেন মুনসুর।

গত ৫ জানুয়ারীর নির্বাচনকে কেন্দ্র করে সহিংসতা ও হাতপাখা প্রতীকের চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী মাওলানা আব্দুর রহমানসহ তার লোকদের উপর হামলার প্রতিবাদে ১২ জানুয়ারী সকাল ১১ টায় সময় চেয়ারম্যান মুনসুরের বিরুদ্ধে ঝাড়ু মিছিলের আয়োজন করা হয়।

চেয়ারম্যান লিয়াকত হোসেন মুনসুর হাত পাখার চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী মাওলানা আব্দুর রহমানের ঝাড়ু মিছিল নামক অসামাজিক কার্যকলাপের প্রতি নিন্দা জানিয়ে তিনি সাংবাদিকদের উদ্দেশ্যে বলেন আমরা মুসলমান আলেমদেরকে আমরা শ্রদ্ধা করি।

অপর দিকে গণতন্ত্র বাংলাদেশ আওয়ামী সরকার গণতন্ত্রকে সব সময় প্রাধান্য দিয়ে এসেছে।

শুধু নির্বাচন নয় রাষ্ট্রের সকল প্রকার অধিকার পাওয়ার জন্য সকল শ্রেণীর মানুষ তার ক্ষমতা প্রয়োগ করার সুযোগ করে দিয়েছে সরকার।

আমি আওয়ামী লীগের আদর্শের রাজনীতি করি এলাকার সবার সাথে সু’সম্পর্ক করেই আমার চেয়ারম্যান এর কার্যক্রম করি এবং নির্বাচনটিও একটি অবাধ সুষ্ঠ নিরপক্ষ করেছি গত ৩ জানুয়ারী তাদের কর্মীগন হাতপাখা পোষ্টাল লাগানোর সময় সাবেক ও বর্তমান মেম্বার পদপ্রার্থী ইমামের সাথে কথার বাকবিতন্ডার সৃষ্টি করে।

মাওলানা আবদুর রহমান হুজুর এ বিষয়ে অভিযোগ তুললে আমি ও প্রশাসনের লোকের দ্বারা তাদেরকে শাসিয়ে দেই।

৫ জানুয়ারী নির্বাচন সম্পুর্ন হয়,আমার নৌকার প্রতীকে বিপুল ভোট পেয়ে আমি পুনরায় চেয়ারম্যান নির্বাচিত হই।

আমি চেয়ারম্যান নির্বাচিত হওয়ার পর এলাকায় গিয়ে সবার সাথে কৌশল বিনিময় করতে থাকি। নির্বাচনের কিছু দিন যেতে না যেতেই আমি জানতে পারি হাতপাখার চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী মাঃ আবদুর রহমান নির্বাচনী সহিংসতা ও তার লোকদের উপর হামলার অভিযোগ এনে আমার বিরুদ্ধে ১২ জানুয়ারী ভোলা নতুন বাজারে ঝাড়ু মিছিলের আয়োজন করেন।

আমি আমার প্রতিপক্ষ চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী মাওলানা আবদুর রহমান হুজুরের ও তার অসামাজিক কার্যকলাপের প্রতি তীব্র নিন্দ্রা ও প্রতিবাদ জানাই।

চেয়ারম্যান মুনসুর আরো জানান, হুজুরের সাথে আমি অথবা আমার কোন কর্মী যদি কোন প্রকার অসাধাচারন করে থাকে।
তাহলে তিনি আমাদের বিরুদ্ধে মামলা করতে পারতেন।
তা না হলে ভোলায় আমাদের গার্ডিয়ানদের কাছে বিচার দাবী করতে পারতেন।

তিনি তা না করে তার স্বার্থপ্রনোদিত কারনে ও এলাকার কিছু কু’চক্রীদের ইন্দ্রনে আমার রাজনৈতিক ক্যারিয়ার আমার সম্মান হানী করা এবং প্রধান মন্ত্রীর নৌকার প্রতীকের সম্মান নষ্ট করার জন্য এসব অসামাজিক কর্মকান্ড করেছেন।

আমি আপনাদের মাধ্যমে ভোলার সকল সচেতন মহলের কাছে এর বিচার দাবী করছি।

এ বিষয়ে মাওলানা আবদুর রহমান হুজুরের নিকট জানার জন্য তার মুঠো ফোনে জিঙ্গাসা করলে তিনি পরে জানাবেন বলে ফোনের লাইন কেটে দেয়।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *