ভোলা প্রতিনিধি।
ভোলা সদর উপজেলার শিবপুর ইউনিয়নে স্বতন্ত্র চেয়ারম্যান প্রার্থী সিরাজুল ইসলাম রাকিব ও তার চাচা ইউসুফ হোসেনের (জেলা আওয়ামীলীগের নির্বাহী সদস্য) নেতৃত্বে তাদের ক্যাডার বাহিনী দিয়ে নৌকার কয়েকটি অফিস ভাংচুর। অস্ত্র,বগিদা,রামদাসহ লাঠিসোঁটা নিয়ে বহির্গতদের মহরা ওয়ার্ড আওয়ামীলীগের সভাপতি, ওয়ার্ড আওয়ামীলীগের সাধারন সম্পাদক ও মেম্বার প্রার্থী সহ কয়েক জনকে মারধর ও কুপিয়ে জখম করার অভিযোগ পাওয়া গেছে।বৃহস্পতিবার (৩০ ডিসেম্বর) সন্ধার পর ৫ নং ওয়ার্ড থেকে তাদের ক্যাডার বাহিনীরা দেশীয় অস্ত্র,বগি দা,রামদা ও লাঠিসোটা নিয়ে এ তাণ্ডব চালায় বলে জানাযায়।সূত্রে জানাযায়, ৫ নং ওয়ার্ডে ছাত্র নেতা তুহিন (কলেজ ছাত্রলীগ এর সভাপতি) নির্বাচনী প্রচারনা শেষ করে আসার সময় মালে বাড়ির দরজায় সিরাজ ও ইউসুফ এর ক্যাডার বাহিনী আকবর তুহিন কে টার্গেট করে গুলি নিক্ষেপ করে এসময় আকবরের সাথে থাকা মামুন,সুফিয়ান,রহমান মেম্বার এলোপাথাড়ি বোমাবাজি করে এবং নৌকার সমর্থক ৫ নং ওয়ার্ড আওয়ামীলীগের সভাপতি বেলায়েত হোসেন ও সাধারন সম্পাদক জামাল সহ কয়েক জনকে মারধোর করে কুপিয়ে জখম করে। পরবর্তীতে সেখান থেকে এসে রতনপুর বাজার শান্তির হাট বাজার নৌকার অফিস ভাংচুর করে এবং ২ নং ওয়ার্ডে মোস্তফা মেম্বার বাড়ির কাছে একটি নৌকার অফিসে আগুন লাগিয়ে দেয় সিরাজ ও ইউসুফ বাহিনীর ক্যাডাররা। এসময় বিল্লাল, শফিজল মাঝি, জিন্না (মহিলা মেম্বার প্রার্থীর স্বামী) সহ আরো কয়েক জনকে কুফিয়ে জখম করে।পরবর্তীতে আহতদের চিকিৎসার জন্য ভোলা সদর হাসপাতালে নিতে চাইলে তাদের সেখানেও পথ অবরোদ্ধ করা হয় কয়েকজন তাদের নিজ বাড়িতে আশংকা জনক আবস্তায় রয়েছে বাকিরা ভোলা সদর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছে।এতে পুরো ইউনিয়ন ঝুরে উত্তেজনার সৃষ্টি হয় এবং আতঙ্কিত হয়ে পরেছে সাধারন ভোটাররা।
এবিষয়ে ভোলা সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ওসি এনায়েত হোসেনের কাছে জানার জন্য বারবার তার মুঠফোনে চেষ্ঠা করলেও তাকে ফোনে পাওয়া যায়নি।