বিশেষ প্রতিনিধিঃ
ভোলা দৌলতখান উপজেলার চর ছোটদলী গ্রামের মৃত আঃ জব্বারের পুত্র রশিদ বেপারী (৬০) কতৃক নিজ ঔরসজাত সন্তান মোঃ সবুজের স্ত্রী ফারজানা আক্তার মুন্নী (২৮) এর সাথে দীর্ঘদিন ধরে পরকীয়া প্রেম ও অবৈধ দৈহিক সম্পর্কের অভিযোগ পাওয়া গেছে। অভিযোগের ভিত্তিতে ঘটনার অনুসন্ধানের ভিত্তিতে উক্ত ঘটনার সত্যতা পাওয়া যায়। উক্ত ঘটনা অনুসন্ধানের জন্য অভিযুক্ত ব্যক্তির সাথে আলাপকালে তিনি গ্রহনযোগ্য কোনো বক্তব্য দিতে পারেননি। এলাকাবাসী এবং উক্ত বাড়িতে বসবাসরত বিভিন্ন মানুষের কাছে জানা যায় ঘটনাটি সম্পূর্ণ সত্য,অপ্রত্যাশিত, লজ্জাজনক। ঘটনার বিবরন দিতে গিয়ে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক যুবক জানান যে, সবুজ আমার বন্ধু, পেশায় সে একজন হলুদ মরিচের গুঁড়ো পাইকারী ও খুচরা বিক্রেতা। সে সহজ সরল প্রকৃতির লোক, গত ৭-৮ বছর আগে পারিবারিকভাবে গজারিয়ায় ফরাজগন্জ বাজারের কচুখালির পশ্চিম পার্শ্বে হাওলাদার বাড়ির ইসলামের মেয়ে ফারজানা আক্তার মুন্নী সাথে বিয়ে হয়। ব্যবসায়িক কারনে সবুজের ব্যাস্ততার সুযোগে শ্বশুর রশিদ বেপারীর কু দৃষ্টি ও লালসার বাস্তবায়ন ঘটে পুত্রবধূর সাথে দৈহিক সম্পর্কের মাধ্যমে। বিষয়টি সবুজ আচ করতে পারলেও নিজ জন্মদাতা কে সন্দেহ করতে পারেনি।গত সোমবার রাতে প্রতিদিনের চেয়ে আগে বাসায় ফিরে নিজ বাবার সাথে নিজ স্ত্রীর দৈহিক সম্পর্কের দৃশ্য দেখে নিজেকে ঠিক রাখতে না পেরে কীটনাশক খেয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা করেন। বিষয়টি ধামাচাপা দিতে এবং পুরো ঘটনা এড়িয়ে যেতে পুত্রবধু মুন্নীর নামে ২০ শতাংশ জমি লিখে দেয়ার তথ্য পাওয়া গেছে। এ বিষয়ে সবুজের আপন চাচা ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মোতাহার বেপারীর সাথে যোগাযোগ করিলে তিনি বলেন তিনিও বিষয়টি জানেন এবং পারিবারিক মান ইজ্জতের কথা ভেবে তিনি এর সুরাহার চেষ্টা করছেন।
বিঃদ্রঃ বিস্তারিত আসছে পত্রিকায়….