
মোঃ মেহেদী হাসান সুমন,ভোলা প্রতিনিধি।
ভোলা সদর উপজেলার উত্তর দিঘলদী ইউনিয়নে ৫ নং ওয়ার্ডে তুচ্ছ ঘটনা কে কেন্দ্র করে দুই গ্রুপের সংঘর্ষে আহত ১
তথ্যসূত্রে আহত মিনারা বেগম (৩৫) স্বামী মোঃ জাকির হোসেন সাংবাদিকদের কে জানান দীর্ঘ কয়েক মাস ধরে আমার ননদ আমার সাথে খুব খারাপ ভাষায় গালমন্দ করে আসছে। এর ওই ধারাবাহিকতায় গত শুক্রবার বেলা আনুমানিক আটটা ত্রিশ মিনিটের সময় আমি রাস্তা দিয়ে যাওয়ার সময় আমার ননদ ইয়ানুর বেগম ও তার মেয়ে সালমা বেগম আমাকে খুব খারাপ ভাষা গালমন্দ করে আমি একপর্যায়ে জব দিলে আমার ননদের স্বামী মোঃ মোশারফ ডাক চিৎকার দিয়ে বলে ধর ধর ওকে ধরে মেরে ফেল যা হবে আমি বুঝবো থানা পুলিশ আমার হাতের মুঠো।
একথা বলার সাথে সাথেই ওরা দূরে এসে আমাকে লাঠি ছুটা দিয়ে মারধোর শুরু করে এবং গলায় ওরনা দিয়ে পাস দিয়ে টেনে নিয়ে যায় তাদের বাড়ির দিকে, এক পর্যায়ে আমার ডাক চিৎকার শুনে স্থানীয় মোহাম্মদ রফিক আব্দুল মালেক ও নজরুল সহ একাধিক মহিলা পুরুষ এসে আমাকে আহত অবস্থায় তুলে এনে ভোলা সদর হাসপাতালে ভর্তি করেন আমার কানে থাকা আটআনি স্বর্ণের কানের দুল ও গলায় থাকা রুপার চেইন ছিনিয়ে নিয়ে যায়।
মারধরের বিষয় স্থানীয় রফিক জানান মিনারা রাস্তা দিয়ে যাওয়ার সময় গালমন্দ শব্দ শুনেছি হঠাৎ করে দেখলাম সালমা ও তার মা এসে মিনারাকে ওড়না দিয়ে গলায় পেজ দিয়ে এলো পাথারি মারতে শুরু করল , এক পর্যায়ে আমাদের ডাক শুনে স্থানীয় লোকজন ছুটে আসলে তখন ওরা চলে যায়।
এ বিষয় অভিযুক্ত মোশারফ গন্ধের সাথে যোগাযোগ করলে মোশারফ এর স্ত্রী জানান মিনারা বেগম আমার ছোট ভাইয়ের স্ত্রী দীর্ঘদিন যাবত তার ভাসুরের ছেলের সাথে প্রক্রিয়া করে আসছে, এ বিষয়ে আমি ডাক দেওয়া কে কেন্দ্র করে আমার উপর ক্ষিপ্ত হয়ে আমাকে গালমন্দ করেছিল তাই আমি তাকে মারধর করেছি ।
মারধরের বিষয়টি স্থানীয় ওয়ার্ড মেম্বার মোহাম্মদ জসিম উদ্দিন এর সাথে যোগাযোগ করলে তিনি জানান আমি অসুস্থ ঢাকায় আসছি চিকিৎসা চিকিৎসা শেষে ভোলায় এসে ২৫ তারিখে বসে সমাধান করে দেব।